Advertise your brand here -Contact 7603043747 (Call & Whatsapp)

গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর ক্যাটরিনা কাইফ কলকাতার ভিআইপি রোড এবং গড়িয়াহাটে কল্যাণ জুয়েলার্সের শোরুম উদ্ভোধন করলেন

Table of Contents

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Share Our Blog :

Facebook
WhatsApp

সব নতুন শোরুম বিশ্বমানের পরিবেশে বিলাসবহুল কেনাকাটার অভিজ্ঞতা অফার করছে
‘সেলিব্রেটিং ২০০ শোরুম’ ক্যাম্পেইনের অংশ হিসাবে নজরকাড়া অফার এবং উপহার ঘোষণা

কলকাতা, ২রা সেপ্টেম্বর ২০২৩: ভারতের সবচেয়ে বিশ্বস্ত এবং অগ্রগণ্য জুয়েলারি কোম্পানিগুলির মধ্যে একটি, কল্যাণ জুয়েলার্স আজ কলকাতার ভিআইপি রোড এবং গড়িয়াহাটে তার শোরুম লঞ্চ করলো। কোম্পানির গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর ক্যাটরিনা কাইফ শোরুমগুলির উদ্বোধন করেন, তার পরে সেখানে ব্র্যান্ড কল্যাণ জুয়েলার্সের কিছু সম্মানিত গ্রাহকদের সাথে একটি এক্সক্লুসিভ মিটিং এবং শুভেচ্ছা সেশন অনুষ্ঠিত হয়।

গড়িয়াহাটের নতুন ভাবে সজ্জিত শোরুমটি গড়িয়াহাট রোডে ম্যান্ডেভিল গার্ডেনের কাছে রয়েছে, যেখানে ভিআইপি রোডের একেবারে নতুন শোরুমটি রয়েছে ভিআইপি এনক্লেভের কৈলাশ অ্যাপার্টমেন্টে । এর ফলে কল্যাণ জুয়েলার্স কলকাতা শহরের ৪টি জায়গায় তাদের উপস্থিতি চিহ্নিত করলো। একেবারে নতুন শোরুমগুলি চমৎকার গহনা ডিজাইনের বিপুল সম্ভারের সাথে একটি বিলাসবহুল কেনাকাটার অভিজ্ঞতা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে, কল্যাণ জুয়েলার্সের গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর ক্যাটরিনা কাইফ বলেন, “যখন আমি কল্যাণ জুয়েলার্সের সাথে অর্ধযুগ পূর্ণ করছি, তখন এই গুরুত্বপূর্ণ বৃদ্ধির গল্পের অংশ হতে পেরে আমি অত্যন্ত গর্বিত। এমন একটি আইকনিক ব্র্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করা সম্মানের বিষয় – যা বিশ্বাস, স্বচ্ছতা এবং গ্রাহককেন্দ্রিকতার স্তম্ভের উপর তৈরি , কল্যাণ জুয়েলার্স ভারতের জুয়েলারী শিল্পে বিপ্লব ঘটাতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। আমি বিশ্বাস করি, ব্র্যান্ডের সাফল্যের মূলে রয়েছে ‘ট্রাস্ট ইজ এভরিথিং’-এর মৌলিক নীতির প্রতি তার অটল উত্সর্গ। কোম্পানী যখন তার পরবর্তী বৃদ্ধির ধাপে যাত্রা শুরু করে, আমি নিশ্চিত যে পৃষ্ঠপোষকরা ব্র্যান্ডের প্রতি তাদের ভালবাসা এবং সমর্থন অব্যাহত রাখবেন।”

katrina kaif
Caption: Global Brand Ambassador Katrina Kaif inaugurates Kalyan Jewellers’ new showroom in Kolkata at VIP Road.

নতুন শোরুম সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে, কল্যাণ জুয়েলার্সের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর শ্রী রমেশ কল্যাণরামন বলেছেন, “আমাদের তিন দশকের দীর্ঘ যাত্রায় আমরা অসাধারণ মাইলফলক অর্জন করেছি, একটি সামগ্রিক ইকোসিস্টেম তৈরির মাধ্যমে গ্রাহক কেনাকাটার অভিজ্ঞতায় রিভেলিউশন এনেছি। আমরা আজ ভিআইপি রোডে এই অত্যাধুনিক শোরুমটি উদ্ভোধন করেছি, আমাদের লক্ষ্য হল ব্র্যান্ডের উপস্থিতি বাড়ানো এবং এটিকে কলকাতা শহরের পৃষ্ঠপোষকদের কাছে আরও অ্যাক্সেসযোগ্য করে তোলা। পশ্চিমবঙ্গের মূল বাজার জুড়ে আমাদের অব্যাহত উপস্থিতি এই বাজার এবং এর পৃষ্ঠপোষকদের প্রতি আমাদের অটুট উত্সর্গের প্রমাণ।”

katrina kaif

এই মাসে, কল্যাণ জুয়েলার্স বিশ্বব্যাপী তার ২০০তম শোরুমের মাইলফলক চিহ্নিত করলো। এই উপলক্ষে, কল্যাণ জুয়েলার্স তার ‘সেলিব্রেটিং ২০০ শোরুম’ ক্যাম্পেন চালু করেছে, যাতে পৃষ্ঠপোষকরা তাদের গহনা কেনার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সুবিধা পান তা নিশ্চিত করার জন্য অনন্য অফারগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করেছে। এর অংশ হিসাবে, গ্রাহকরা অনন্য প্রচারের সুবিধা পেতে পারেন: সমস্ত গহনা কেনাকাটার ক্ষেত্রে মেকিং চার্জের ওপর ২৫% পর্যন্ত ছাড়৷ উপরন্তু, “কল্যাণ স্পেশাল গোল্ড বোর্ড রেট”, বাজারে অনুসারে কম এবং কোম্পানির সমস্ত শোরুম জুড়ে থাকছে , একটি নিরবচ্ছিন্ন এবং পরিষেবা-সমর্থিত কেনাকাটার অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে৷ গ্রাহকরা কল্যাণ জুয়েলার্স থেকে প্রতিটি কেনাকাটায় একটি রাফেল কুপন পাবেন। জুয়েলারি ব্র্যান্ডটি ২০০ জন ভাগ্যবান গ্রাহককে ২-গ্রাম সোনার কয়েন দেবে, যাদের বেছে নেওয়া হবে একটি ইলেকট্রনিক র‌্যাফেল ড্রয়ের মাধ্যমে। কল্যাণ জুয়েলার্সে রিটেল বিক্রি করা সমস্ত গহনা বিআইএস (BIS) হলমার্কযুক্ত এবং একাধিক বিশুদ্ধতা পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যায়।

katrina kaif

কল্যাণ জুয়েলার্সে রিটেল বিক্রি করা সমস্ত গহনা বিআইএস হলমার্কযুক্ত এবং একাধিক বিশুদ্ধতা পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যায়। পৃষ্ঠপোষকরা কল্যাণ জুয়েলার্সের ৪ স্তরীয় নিশ্চয়তা শংসাপত্রও পাবেন, যা বিশুদ্ধতা, অলঙ্কারের বিনামূল্যে আজীবন রক্ষণাবেক্ষণ, বিশদ প্রোডাক্টের তথ্য, এবং স্বচ্ছ বিনিময় এবং বাই – ব্যাক নীতির গ্যারান্টি দেয়। এই শংসাপত্রটি তার বিশ্বস্ত গ্রাহকদের সবচেয়ে ভাল অফার করার জন্য ব্র্যান্ডের প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত করে।

শোরুমটিতে কল্যাণের জনপ্রিয় হাউস ব্র্যান্ডগুলিও থাকবে , যার মধ্যে রয়েছে মুহুরাত (ওয়েডিং জুয়েলারি লাইন), মুদ্রা (হ্যান্ডক্র্যাফটেড অ্যান্টিক জুয়েলারি), নিমাহ (টেম্পল জুয়েলারি), গ্লো (ডান্সিং ডায়মন্ডস), জিয়া (সলিটায়ারের মতো ডায়মন্ড জুয়েলারি), আনোখি (আনকাট ডায়মন্ডস) , অপূর্ব (বিশেষ অনুষ্ঠানের জন্য ডায়মন্ড), অন্তরা (বিয়ের ডায়মন্ড), হিরা (ডেইলি ওয়্যার ডায়মন্ডস), রঙ (মূল্যবান পাথরের জুয়েলারি ), এবং সম্প্রতি লঞ্চ হওয়া লীলা (রঙিন পাথর এবং ডায়মন্ড জুয়েলারি)।
ব্র্যান্ড, এর সংগ্রহ এবং অফার সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য, ভিসিট করুন : https://www.kalyanjewellers.net/

More Related Articles

Life Style

উত্তর কলকাতার Goodace হসপিটালে স্থাপিত হলো অত্যাধুনিক Zeiss Tivato 700 মাইক্রোস্কোপ

বিশ্বখ্যাত Carl Zeiss সংস্থার তৈরি Tivato 700 হলো এক বিপ্লবী সার্জিক্যাল মাইক্রোস্কোপ, যা নিউরোসার্জারি, স্পাইন সার্জারি এবং জটিল ENT অপারেশনে সার্জনদের কাজকে আরও নির্ভুল ও নিরাপদ করে তোলে। এর উন্নত অপটিক্যাল সিস্টেম, ব্রাইট ইলুমিনেশন, এবং 4K ভিডিও ক্যাপচার সুবিধা চিকিৎসাক্ষেত্রে এক নতুন মান স্থাপন করবে।

Read More »
Raakhee Gulzar's Grand Comeback in Aamar Boss to Be Screened for Rajya Sabha Members on May 3
বিনোদন জগত

Raakhee Gulzar’s Grand Comeback in Aamar Boss to Be Screened for Rajya Sabha Members on May 3

Legendary actress Raakhee Gulzar returns to the big screen after 22 years in Aamar Boss. Directed by Nandita Roy and Shiboprosad Mukherjee, the film will be screened for Rajya Sabha members on May 3, 2025. A heartfelt story about workplace inclusivity for senior citizens, Aamar Boss explores emotional bonds and the urgent need for elderly care in modern workplaces.

Read More »
রাজ‍্য ও রাজনীতি

ব্যারাকপুরে ভৌতিক উপদ্রব। তদন্তে বিখ্যাত প্যারানরমাল রিসার্চর ডাঃ উজ্জ্বল গুপ্ত।

পেশায় চিকিৎসক ডাঃ উজ্জ্বল গুপ্ত কয়েক দশক ধরে এনার্জি বা স্পিরিট নিয়ে রিসার্চ করেচলেছেন। বিজ্ঞান সম্মত উপায়ে ও বিজ্ঞান সম্মত নানাবিধ উপকরণ ও বিভিন্ন উত্তাপ পরিমাপক যন্ত্রাংশ দিয়ে এনার্জি বা স্পিরিট এর উপস্থিতি নির্ধারণ করে থাকেন। ইতিমধ্যেই ডাঃ গুপ্ত কলকাতা পুলিশ, বলিউড ও একাধিক প্যারানরমাল তদন্ত করছেন যা google এ সার্চ করে আপনারা জানতে পরেন।

Read More »
দেশ

কাশ্মীরে ধারাবাহিক সন্ত্রাসবাদের ছায়া: দুই দশকের রক্তাক্ত ইতিহাসের পরেও নিরাপত্তা ব্যবস্থায় রয়ে গেল ফাঁকফোকর ?

ভারতের কাশ্মীর নীতিতে দৃঢ় অবস্থান থাকলেও, প্রশ্ন উঠছে গোয়েন্দা ও মাটির নিরাপত্তার সমন্বয় নিয়ে। প্রতিবারই পরে প্রতিক্রিয়া, আগে প্রতিরোধ নয় – ২০০২ সালে কলকাতার আমেরিকান সেন্টারে যখন হামলা হয়, তখন সেই ঘটনার পর পশ্চিমবঙ্গ সরকার ও কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা সংস্থাগুলি চূড়ান্ত নিরাপত্তা বলয় তৈরি করেছিল। আজও সেই ভবনের সামনে চব্বিশ ঘণ্টা সশস্ত্র পাহারা, সিসিটিভি, ব্যারিকেড, প্রবেশে নিয়মকানুন—সবকিছুই বলছে, সেই ঘটনা থেকে শিক্ষা নেওয়া হয়েছিল। অথচ কাশ্মীরের মতো দীর্ঘকালীন হাই-রিস্ক এলাকায়, যেখানে প্রতি বছরই বড় হামলার ঘটনা ঘটছে, সেখানে পর্যটন কেন্দ্রগুলিতে এই রকম সর্বোচ্চ নিরাপত্তা বলয় তৈরি হয়নি কেন?প্রতি বছরই দেখা যাচ্ছে জঙ্গিরা পাক সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে ঢুকছে। ২০১৬-র পাঠানকোট বা ২০২৩-এর পুঞ্চ হামলা তার উদাহরণ। কিছু হামলায় স্থানীয় বাসিন্দাদের যোগসূত্র সামনে আসছে।

Read More »
error: Content is protected !!