দুর্গাপুজো ২০২৫ শুরু হতে আর

Days
Hours
Minutes
Seconds

দুর্গাপুজো ২০২৫ শুরু হতে আর

Days
Hours
Minutes
Seconds
Advertise your brand here -Contact 7603043747 (Call & Whatsapp)
Advertise your brand here -Contact 7603043747 (Call & Whatsapp)

চির অমর চুনি গোস্বামী।

Table of Contents

Share Our Blog :

Facebook
WhatsApp

পর্ণা চ্যাটার্জী, কলকাতাঃ আজ ৩০ শে এপ্রিল, বিখ্যাত বাঙালি ফুটবলার চুনি গোস্বামী ২০২০ সালে আজকের দিনেই পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছিলেন।

CHUNI GOSWAMI

২০২০ সাল পৃথিবীর কাছে অন্ধকার তম বছর। এই বছর পৃথিবী থেকে বিদায় নিয়েছেন তাবড় তাবড় রথীমহারথী। ফুটবল বাঙালির আবেগ। যতদিন বাঙালির বুকে ফুটবলের আবেগ থাকবে ততদিন চুনি-পিকে জুটি অমর হয়ে থাকবে। ইস্টবেঙ্গল মোহনবাগানের লড়াই চিরন্তন। সেই মোহনবাগানের স্ট্রাইকার চুনি গোস্বামী অমর হয়ে আছে বাঙালির বুকে। ফুটবলের পাশাপাশি ক্রিকেটার হিসেবেও তিনি জনপ্রিয় ছিলেন।

চুনি গোস্বামীর আসল নাম সুবিমল গোস্বামী ১৯৩৮ সালের ১৫ই জানুয়ারি বর্তমান বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৪৬-১৯৫৪ সাল পর্যন্ত তিনি মোহনবাগানের জুনিয়র দলে খেলেছেন। ১৯৬০-১০৬৪ সাল পর্যন্ত তিনি মোহনবাগানের অধিনায়কত্ব করেছেন। তার অসাধারন অধিনায়কত্বে এই কয়েকবছরে মোহনবাগান ‘ডুরাল্ড কাপ’ সহ অনেক কাপ জিতেছেন। ১৯৬২ সালে মোহনবাগান জাকার্তায় এশিয়ান গেমসে সোনা জিতেছে। যা চুনি গোস্বামীর অধিনায়ক জীবনের শ্রেষ্ঠ কৃতিত্ব। এশিয়া কাপে তিনি অধিনায়ক হিসেবে রৌপ্য পদক জয় করেছিলেন। ১৯৫৮ সালে এশিয়ান গেমসে হংকংয়ের বিরুদ্ধে কোয়াটার ফাইনালে পেনাল্টি শুটে গোল করেন।

ফুটবল থেকে অবসর নেওয়ার পর তিনি ক্রিকেট খেলা শুরু করেন। তিনি ডানহাতি ব্যাটসম্যান এবং ডানহাতি বোলার ছিলেন। তিনি ৪৬ টি ম্যাচে মোট ১৫৯২ রান করেছেন। বোলার হিসেবেও তিনি পিছিয়ে ছিলেন না ৪৭ টি উইকেট আছে তার ঝুলিতে। রঞ্জি ট্রফিতে তিনি বাংলার হয়ে অধিনায়কত্ব করেছেন।

খেলোয়াড় হিসেবে অনেক পুরস্কারও জমা হয়েছে তার ঝুলিতে। ১৯৬৩ সালে ‘অর্জুন পুরষ্কার’ এবং ১৯৮৩ সালে তিনি ‘পদ্মশ্রী’ পুরষ্কার পান। এছাড়াও ২০০৫ সালে তিনি মোহনবাগান রত্ন হিসেবে আখ্যা পান। আজ তার মৃত্যুদিন। কিন্তু এইসব মানুষের মৃত্যু বলে কিছু কি হয়? এনারা সারা জীবন বেঁচে থাকেন মানুষের মনের মধ্যে।

More Related Articles

আজকের রাশিফল | ১৭ই জুলাই ২০২৫
সম্পাদকীয়
আজকের রাশিফল | ২২শে জুলাই ২০২৫

২২শে জুলাই ২০২৫: আজকের রাশিফল জেনে নিন! প্রেম, কর্মক্ষেত্র, স্বাস্থ্য ও অর্থ ভাগ্যে কেমন কাটবে আজকের দিন। রাশিচক্র বিশ্লেষণ জানুন বিস্তারিত।

Read More »
"টানা রিক্সা: কলকাতার ঘামে ভেজা এক শহরের হারিয়ে যাওয়া স্মৃতি"
সম্পাদকীয়
“টানা রিক্সা: কলকাতার ঘামে ভেজা এক শহরের হারিয়ে যাওয়া স্মৃতি”

“টানা রিক্সা একসময় ছিল কলকাতার নাড়ির স্পন্দন। আজ তা হারিয়ে যেতে বসেছে। এই কাহিনিতে উঠে এল এক শহরের মানবিকতার, লড়াইয়ের আর পরিবর্তনের ছায়াছবি।”

Read More »
ভোটার তালিকাই এবার যুদ্ধক্ষেত্র! অনুপ্রবেশ বিতর্কে মমতার হুঙ্কার: "বাংলা ভাষার উপর সন্ত্রাস চলছে"
সংবাদ ও রাজনীতি
ভোটার তালিকাই এবার যুদ্ধক্ষেত্র! অনুপ্রবেশ বিতর্কে মমতার হুঙ্কার: “বাংলা ভাষার উপর সন্ত্রাস চলছে”

২১ জুলাইয়ের সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্পষ্ট বার্তা দিলেন—২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের ‘আসল লড়াই’ হবে ভোটার তালিকা ঘিরে। অনুপ্রবেশ বিতর্কে বিজেপির বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণে বাংলাভাষা ও পরিচয়ের রাজনীতি সামনে আনলেন তৃণমূল নেত্রী।

Read More »
“জয় বাংলা’ কাঁপাবে দিল্লি, ২০২৬-র পর বিজেপিকে বলাব ‘জয় বাংলা’: ধর্মতলায় হুঁশিয়ারি অভিষেকের”
সংবাদ ও রাজনীতি
“জয় বাংলা’ কাঁপাবে দিল্লি, ২০২৬-র পর বিজেপিকে বলাব ‘জয় বাংলা’: ধর্মতলায় হুঁশিয়ারি অভিষেকের”

২১ জুলাই শহিদ দিবসের মঞ্চ থেকে বিস্ফোরক ভাষণে বিজেপিকে আক্রমণ করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বললেন, বাংলার সংস্কৃতিকে যারা তাচ্ছিল্য করে, তাদের জবাব ২০২৬-এর নির্বাচনে মিলবে। দিল্লি কাঁপাতে ‘জয় বাংলা’র ডাক, হুঁশিয়ারি পদ্মফুল উপড়ে ফেলারও।

Read More »
সংবাদ ও রাজনীতি
“বাংলার ভাষায় কথা বললে গ্রেফতার? এবার দিল্লিতেই হবে লড়াই”: শহিদ মঞ্চ থেকে হুঁশিয়ারি মমতার

২১ জুলাই শহিদ দিবসের মঞ্চ থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাষণ ছিল স্পষ্ট এবং আগুনঝরা। ‘বাংলা ভাষার উপর আক্রমণ চললে ছাড়বে না’, জানিয়ে তিনি ঘোষণা করলেন ২৭ জুলাই থেকে রাজ্যজুড়ে শুরু হবে নতুন ভাষা আন্দোলন। কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তোলার পাশাপাশি বিজেপির ‘বাংলাবিদ্বেষী রাজনীতি’ ও ‘গ্রেপ্তার আতঙ্ক’ নিয়েও বিস্ফোরক মন্তব্য করেন তিনি।

Read More »
"ট্রামের ঘণ্টিতে ঘুম ভাঙতো কলকাতা – হারিয়ে যাওয়া এক শহরের সুর"
সম্পাদকীয়
“ট্রামের ঘণ্টিতে ঘুম ভাঙতো কলকাতা – হারিয়ে যাওয়া এক শহরের সুর”

“ট্রামের ঘণ্টিতে ঘুম ভাঙতো কলকাতা – হারিয়ে যাওয়া এক শহরের সুর”
একটা সময় কলকাতার সকাল মানেই ছিল ট্রামের টুংটাং আওয়াজ। সেই ধীর গতি, কাঠের সিট, আর কনডাক্টরের ঝনঝনে টিকিট ব্যাগ—এ সবই ছিল শহরের ছন্দের অংশ। সময়ের সাথে সব বদলে গেলেও হারিয়ে যাওয়া এই ট্রাম আজও বেঁচে আছে স্মৃতির শহরে।

Read More »
error: Content is protected !!