দুর্গাপুজো ২০২৫ শুরু হতে আর

Days
Hours
Minutes
Seconds

দুর্গাপুজো ২০২৫ শুরু হতে আর

Days
Hours
Minutes
Seconds
Advertise your brand here -Contact 7603043747 (Call & Whatsapp)
Advertise your brand here -Contact 7603043747 (Call & Whatsapp)

ভারতীয় চলচ্চিত্রের জনককে জন্মদিনের শ্রদ্ধার্ঘ

Table of Contents

Share Our Blog :

Facebook
WhatsApp

পর্ণা চ্যাটার্জী, কলকাতাঃ সিনেমা দেখতে তো সবাই ভালবাসে। কিন্তু কিভাবে শুরু হল ভারতীয় সিনেমা কে শুরু করল? ভারতীয় সিনেমার জনক ধুন্ধীরাজ গোবিন্দ ফালকে, যদিও তিনি দাদা সাহেব ফালকে নামেই পরিচিত। আজ তার ১৫৩ তম জন্মদিন। তার কাছে চিরকৃতজ্ঞ সকল সিনেমা প্রেমী ভারতবাসী। তার জন্মদিনে তার প্রতি রইল গভীর শ্রদ্ধা এবং প্রণাম।

তিনি ছিলেন একাধারে পরিচালক প্রযোজক চিত্রনাট্য লেখক সব। ১৯১৩ সালে তার প্রথম ছবি ‘রাজা হরিশ্চন্দ্র’ মুক্তি পায়। যা ভারতের প্রথম দীর্ঘ দৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্র (Full length feature film)। তিনি ১৯১৩-১৯৩৭ সালের মধ্যে মোট ৯৫ টি দীর্ঘ দৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্র এবং ২৭ টি স্বপ্ল দৈর্ঘ্যের চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন। ‘মোহিনী ভস্মাসুর’(১৯১৩), ‘সত্যবান সাবিত্রি’(১৯১৪), ‘লঙ্কা দহন’(১৯১৭), ‘শ্রী কৃষ্ণ জন্ম’(১৯১৮), ‘কালিয়া ম্রদন”(১৯১৯), ‘বুদ্ধদেব’(১৯২৩), ‘সেতু বন্ধন’(১৯৩২), ‘গঙ্গাবতারণ’(১৯৩৭) তার জনপ্রিয় চলচ্চিত্রগুলির মধ্যে অন্যতম।

ভারতীয় চলচ্চিত্রের সবথেকে সম্মান জনক পুরষ্কার ‘দাদা সাহেব ফালকে অ্যায়ার্ড’, যা তারই নামাঙ্কিত। ১৯৬৯ সালে ভারত সরকার তাকে বিশেষ সম্মান প্রদানের জন্য তার নামাঙ্কিত এই পুরষ্কার চালু করেন। ১৯৭১ সালে ভারতীয় ডাকবিভাগ তাকে সম্মান জানানোর জন্য তার নামে একটি ডাকটিকিট চালু করে। ‘দাদাসাহেব ফালকে অ্যাকাডেমি মুম্বাই’ ভারতীয় সিনেমার আজীবন সম্মাননা-র (lifetime achievement) মত একটা ভীষণ সম্মানীয় অ্যায়ার্ড ২০০১ সালে চালু করে তার নামানুসারেই।

দাদাসাহেব ফালকে র হরিশ্চন্দ্র বানানোর সময়কার স্মৃতি নিয়ে ২০০৯ সালে পরেশ মকাসি ‘হরিশ্চন্দ্র ফ্যাক্টরি’ নামে একটি তথ্যচিত্র নির্মাণ করেন। এই তথ্যচিত্রটি ‘অ্যাকাডেমি অ্যায়ার্ড’এ ‘বেস্ট ফরেন ল্যাঙ্গুয়েজ ফিল্ম’ এর জন্য মনোনীত হয়েছিল। ২০১৮ সালে তার জন্মদিনে গুগল থেকেও তিনি সম্মানিত হন।

More Related Articles

আজকের রাশিফল | ১৭ই জুলাই ২০২৫
সম্পাদকীয়
আজকের রাশিফল | ২২শে জুলাই ২০২৫

২২শে জুলাই ২০২৫: আজকের রাশিফল জেনে নিন! প্রেম, কর্মক্ষেত্র, স্বাস্থ্য ও অর্থ ভাগ্যে কেমন কাটবে আজকের দিন। রাশিচক্র বিশ্লেষণ জানুন বিস্তারিত।

Read More »
"টানা রিক্সা: কলকাতার ঘামে ভেজা এক শহরের হারিয়ে যাওয়া স্মৃতি"
সম্পাদকীয়
“টানা রিক্সা: কলকাতার ঘামে ভেজা এক শহরের হারিয়ে যাওয়া স্মৃতি”

“টানা রিক্সা একসময় ছিল কলকাতার নাড়ির স্পন্দন। আজ তা হারিয়ে যেতে বসেছে। এই কাহিনিতে উঠে এল এক শহরের মানবিকতার, লড়াইয়ের আর পরিবর্তনের ছায়াছবি।”

Read More »
ভোটার তালিকাই এবার যুদ্ধক্ষেত্র! অনুপ্রবেশ বিতর্কে মমতার হুঙ্কার: "বাংলা ভাষার উপর সন্ত্রাস চলছে"
সংবাদ ও রাজনীতি
ভোটার তালিকাই এবার যুদ্ধক্ষেত্র! অনুপ্রবেশ বিতর্কে মমতার হুঙ্কার: “বাংলা ভাষার উপর সন্ত্রাস চলছে”

২১ জুলাইয়ের সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্পষ্ট বার্তা দিলেন—২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের ‘আসল লড়াই’ হবে ভোটার তালিকা ঘিরে। অনুপ্রবেশ বিতর্কে বিজেপির বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণে বাংলাভাষা ও পরিচয়ের রাজনীতি সামনে আনলেন তৃণমূল নেত্রী।

Read More »
“জয় বাংলা’ কাঁপাবে দিল্লি, ২০২৬-র পর বিজেপিকে বলাব ‘জয় বাংলা’: ধর্মতলায় হুঁশিয়ারি অভিষেকের”
সংবাদ ও রাজনীতি
“জয় বাংলা’ কাঁপাবে দিল্লি, ২০২৬-র পর বিজেপিকে বলাব ‘জয় বাংলা’: ধর্মতলায় হুঁশিয়ারি অভিষেকের”

২১ জুলাই শহিদ দিবসের মঞ্চ থেকে বিস্ফোরক ভাষণে বিজেপিকে আক্রমণ করলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বললেন, বাংলার সংস্কৃতিকে যারা তাচ্ছিল্য করে, তাদের জবাব ২০২৬-এর নির্বাচনে মিলবে। দিল্লি কাঁপাতে ‘জয় বাংলা’র ডাক, হুঁশিয়ারি পদ্মফুল উপড়ে ফেলারও।

Read More »
সংবাদ ও রাজনীতি
“বাংলার ভাষায় কথা বললে গ্রেফতার? এবার দিল্লিতেই হবে লড়াই”: শহিদ মঞ্চ থেকে হুঁশিয়ারি মমতার

২১ জুলাই শহিদ দিবসের মঞ্চ থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাষণ ছিল স্পষ্ট এবং আগুনঝরা। ‘বাংলা ভাষার উপর আক্রমণ চললে ছাড়বে না’, জানিয়ে তিনি ঘোষণা করলেন ২৭ জুলাই থেকে রাজ্যজুড়ে শুরু হবে নতুন ভাষা আন্দোলন। কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে বঞ্চনার অভিযোগ তোলার পাশাপাশি বিজেপির ‘বাংলাবিদ্বেষী রাজনীতি’ ও ‘গ্রেপ্তার আতঙ্ক’ নিয়েও বিস্ফোরক মন্তব্য করেন তিনি।

Read More »
"ট্রামের ঘণ্টিতে ঘুম ভাঙতো কলকাতা – হারিয়ে যাওয়া এক শহরের সুর"
সম্পাদকীয়
“ট্রামের ঘণ্টিতে ঘুম ভাঙতো কলকাতা – হারিয়ে যাওয়া এক শহরের সুর”

“ট্রামের ঘণ্টিতে ঘুম ভাঙতো কলকাতা – হারিয়ে যাওয়া এক শহরের সুর”
একটা সময় কলকাতার সকাল মানেই ছিল ট্রামের টুংটাং আওয়াজ। সেই ধীর গতি, কাঠের সিট, আর কনডাক্টরের ঝনঝনে টিকিট ব্যাগ—এ সবই ছিল শহরের ছন্দের অংশ। সময়ের সাথে সব বদলে গেলেও হারিয়ে যাওয়া এই ট্রাম আজও বেঁচে আছে স্মৃতির শহরে।

Read More »
error: Content is protected !!