বর্তমান সঙ্গীত শিল্পীদের মধ্যে অন্যতম দুই বিখ্যাত গায়ক হলেন অরিজিৎ সিং ও ডিজে মার্টিন গ্যারিক্স। গতকালই ইন্টারনেটে তাদের দুজনের একসঙ্গে একটি ছবি বিশাল ভাইরাল হয়েছে। ইন্সটাগ্রামে মার্টিন গ্যারিক্স অরিজিৎ সিং- এর সাথে একটি ছবি শেয়ার করে লিখেছেন : ” Incredible week thank you @arijitsingh 🔥❤️” , যেই ছবিটিতে মার্টিনের হাতে একটি গীটার এবং অরিজিৎ এর কোলে খাতা এবং হাতে একটি পেন্সিল দেখা যায়। যেই পোস্টে প্রচুর মানুষ কমেন্ট করেছেন। বেশিরভাগ মানুষই কমেন্টে বলেছেন it’s a huge collab, can’t wait to hear this এরকম আরো অনেক ভালো মন্তব্য করেছেন অনেকে।
সঙ্গীতপ্রেমীরা ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ছবিটি দেখার পর তাদের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। অরিজিৎ ও গ্যারিক্সের ভক্তরা তাদের নতুন সৃষ্টির জন্য উন্মুখ হয়ে অপেক্ষা করছে। তাদের এই নতুন প্রচেষ্ঠার মাধ্যমে সঙ্গীত জগতে নতুন অধ্যায়ের সূচনা হতে চলেছে। অরিজিৎ সিং ও মার্টিন গ্যারিক্সের এই যুগলবন্দী সঙ্গীতপ্রেমীদের জন্য এক স্মরণীয় অভিজ্ঞতা হবে। সঙ্গীতের জগতে এই ধরনের যুগলবন্দী আরও বেশি হোক, এই প্রত্যাশা সবার।
গত বছর টর্সেম মিত্তলের সাথে একটি কথোপকথনে অরিজিৎ সিং তার দীর্ঘদিনের একটি ইচ্ছার কথা জানান যে তিনি ডিজে মার্টিন গ্যারিক্সের সাথে কাজ করতে চান। অরিজিৎ সিং তার সঙ্গীতের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা জানান। পরবর্তীকালে পডকাস্টটি প্রচারিত হওয়ার পরেই শোনা যায় যে মার্টিন গ্যারিক্স ইনস্টাগ্রামে অরিজিৎকে ফলো করতে শুরু করেন। এ থেকেই বোঝা যায় যে গ্যারিক্সও অরিজিৎ- এর সাথে কাজ করতে আগ্রহী। ভারতে বহু বছর ধরে বিভিন্ন পারফর্ম্যান্সের মধ্যে, গত বছর বেঙ্গালুরু থেকে শুরু হওয়া একটি ট্যুরে, মার্টিন গারিক্স দেশের মধ্যে তার একটা বিশাল ফ্যানবেস তৈরি করে ফেলেছেন।
সঙ্গীতপ্রেমীরা ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ছবিটি দেখার পর তাদের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। অরিজিৎ ও গ্যারিক্সের ভক্তরা তাদের নতুন সৃষ্টির জন্য উন্মুখ হয়ে অপেক্ষা করছে। তাদের এই নতুন প্রচেষ্ঠার মাধ্যমে সঙ্গীত জগতে নতুন অধ্যায়ের সূচনা হতে চলেছে। অরিজিৎ সিং ও মার্টিন গ্যারিক্সের এই যুগলবন্দী সঙ্গীতপ্রেমীদের জন্য এক স্মরণীয় অভিজ্ঞতা হবে। সঙ্গীতের জগতে এই ধরনের যুগলবন্দী আরও বেশি হোক, এই প্রত্যাশা সবার।
তাদের সৃষ্টির অপেক্ষায় সঙ্গীতপ্রেমীরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। আশা করা যায়, এই যুগলবন্দী সঙ্গীতের জগতে এক নতুন মাইলফলক স্থাপন করবে। আশা করা যায় যে তাদের যুগলবন্দীর মাধ্যমে যে নতুন সঙ্গীতের সৃষ্টি হবে সেটা শুধুমাত্র ভারতেই নয় বরং গোটা বিশ্ব জুড়ে প্রভাব ফেলবে।