ইতিপূর্বে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের টেস্ট পেপারে আজাদ কাশ্মীর বিতর্কে স্বতন্ত্র মতামত প্রকাশ ও ঘটনার তদন্ত দাবি করেছে অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ। এর পরেও একই শব্দের ব্যবহার দেখা গেল ABTA প্রকাশিত মাধ্যমিক টেস্ট পেপারে। বইয়ের ৭২০ নং পাতায় ‘আজাদ কাশ্মীর কি?’ শীর্ষক বর্ণনামূলক প্রশ্নের উল্লেখে দুটি বিষয় সামনে আসে।
এক, ‘আজাদ কাশ্মীর’ ভারতের অখন্ডতা বিরোধী একটি ধারণা, যা বিচ্ছিন্নতাবাদকে মাথাচাড়া দেয় এবং একশ্রেণীর মানুষকে খুশি করতেই দায়িত্ব নিয়ে শিক্ষাক্ষেত্রে এইধরনের ভাষা সন্ত্রাস ছড়ানো ছাত্রছাত্রীদের জন্য ক্ষতিকর।
দুই, ভুল স্বীকার করে ওই প্রশ্নটি বাদ দেওয়া হবে বলে জানালেও, মডারেটারদের চোখ এড়িয়ে কিভাবে এই প্রশ্ন টেস্ট পেপারে স্থান পায় এবং বারবার একই ভুল অনিচ্ছাকৃত না উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, সমস্তটাই তদন্তের মাধ্যমে সামনে আসা প্রয়োজন।