সাম্প্রতিক কালের সংবাদ মাধ্যমে রাজ্যের পুলিশের নামে অভিযোগ আর বিরক্তি প্রকাশ ছাড়া তেমন কিছুই দেখতে পাওয়া যায়না। তদন্তে গাফিলতি, শাষক দলের তাবেদারী আর বিভিন্ন সময় উৎকোচ নেবার অভিযোগে সর্বদাই কলঙ্কিত করা হয় রাজ্য পুলিশ দফতর কে।।
কিন্তু একটা কথা সর্বদাই সত্য যে সব ক্ষেত্রেই ব্যাতিক্রম থাকে। সব ক্ষেত্রেই ভালো এবং খারাপ দুই থাকে। পুলিশেরও মানবিকতা থাকে, তারাও অনুভূতিশীল হয়ে থাকেন।। সকলের অজান্তে বা রাতের অন্ধকারে এরা অনেক এমন কাজ দায়িত্বের বাইরে গিয়ে করে থাকেন যা সাধারন মানুষ জানতেও পারেন না।
আজ আপনাদের সামনে রাজ্য পুলিশের এমনই এক কর্মীর কথা বলতে চলেছি। সমীর অধিকারী একজন সৎ এবং নিষ্ঠাবান ব্যক্তি বাড়ি থেকে আনা নিজের খাবার না খেয়ে অসহায় মানুষকে খাওয়ান সমীরবাবুর যত বেশি গুণের অধিকারী করব তত মনে হয় কম হয়ে যাচ্ছে ডানকুনি ট্রাফিক পুলিশে কর্মরত সমীর বাবুর প্রমোশনের কথা শুনে না থাকতে পেরে সোশ্যাল মিডিয়া শেয়ার করলাম সমীর বাবু আগামী দিনে আরো উন্নতি করবেন এই আশা রাখি।
কথা প্রসঙ্গে উঠে আসে সমীর বাবুর মতো নিষ্ঠা পুলিশ খুব কম দেখা যায় বিদ্যুৎ ঘোষ নামে একজন কারচালক জানান সমীরবাবু একজন সৎ ব্যক্তি অনেক সময় সমীবাবুকে দেখা গেছে অসহায় ড্রাইভার খালাসিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে ডানকুনি এলাকার বেশকিছু সমাজসেবী এবং সাধারণ মানুষের দাবি সমীবাবুকে ডানকুনি ট্রাফিকের কর্তব্যে রাখা হোক উচ্চ আধিকারিকদের কাছে আমাদের করজোরে আবেদন .