পেশায় শিক্ষক , লেখা লিখির অভ্যাস অনেক আগে থেকেই। কিন্তু সেই লেখা লিখির অভ্যাস যে তাকে রাষ্ট্রপতি থেকে অন্তর্জাতিক সম্মান এনে দেবে তা হয়তো ভাবতে পারেননি গার্ডেনরিচ অঞ্চলের সাধন ভদ্র ।
বাঙালি চিরকাল লেখালিখি আর গল্প কবিতার চর্চার মধ্যেই ডুবে থাকতে পছন্দ করেন কিন্তু তারসাথে নিজস্ব রচনা বাঙালির অন্যতম নেশা । কিন্তু সময় বদলেছে, বাঙালি আজ মনোরঞ্জনের জন্য আর কবিতা গল্পে সীমাবদ্ধ নেই। বই বা লেখক দের প্রকাশনা সংস্থাও বদলেছেন প্রকাশনার আদপ কায়দা । তবে সেখানে হার মানেননি সাধন বাবু। তার চেরাচরিত লেখার মাধ্যমে তুলে ধরেছেন তার ভাবনা চিন্তা। তার লেখার প্রতিভায় মুগ্ধ হয়েছেন তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য্য থেকে ভারতের রাষ্ট্রপতি এ পি জে আব্দুল কালাম । এখানেই শেষ নয় । না এখানেই শেষ নয় । তার লেখার প্রশংসায় পঞ্চমূখ হয়েছেন অন্তরজাতিক স্তরের বিখ্যাত মানুষরাও।
তবে শুধুমাত্র লেখালিখিতেই নিজেকে সীমাববদ্ধ করে রাখেননি সাধন বাবু, প্রভুত কারণে পিছিয়ে পড়া সমাজের প্রান্তিক মানুষদের পাশে দাঁড়িয়েছেন বার বার ।
সম্প্রতিক কালে বাংলার মনীষীদের নিয়ে তার ছড়ার বই যথেষ্ট ভাবে সোমাদৃত হয়েছে ছোট থেকে বড়ো পাঠক পাঠিকা দের কাছে।।। আগামী দিনে রূপসী বাংলার জীবনানন্দ দাশের কবিতা গুলি কে দুই বাংলার মানুষের কাছে নতুন করে তুলে ধরতে চাইছেন সাধন ভদ্র ।
বাংলা ভাষা ও সৃজন শীল লেখার পাশাপাশি সমাজের পিছিয়ে পড়া মানুষের পাশে থাকার জন্য সাধন ভদ্র মনোনীত হলে শ্রেষ্ঠ বাঙালি ২∅২৪ সম্মানের জন্য । আগামী ১∅ই মার্চ সাধন ভদ্র কে সম্মানিত করা হবে দ্যা ইন্ডিয়ান ক্রনিকেলসের তরফ থেকে ।