Home » ‘পঞ্চায়েত’-এর সেই ‘ফুলেরা’ কাদায় ডুবে! বাস্তব গ্রাম মহোদিয়ার দুর্দশা ভাইরাল হতেই উঠল প্রশ্ন
‘পঞ্চায়েত’ সিরিজের জনপ্রিয় ‘ফুলেরা’ আসলে মধ্যপ্রদেশের মহোদিয়া। সম্প্রতি বৃষ্টিতে কাদা-ময় হয়ে ওঠা এই গ্রামের ছবি ভাইরাল, দর্শকদের মনে প্রশ্ন— ‘এই তো ভারতের আসল চেহারা?’
Table of Contents
Share Our Blog :
Facebook
WhatsApp
দ্য ইন্ডিয়ান ক্রনিকলস ডিজিটাল ডেস্ক: অ্যামাজন প্রাইমের জনপ্রিয় ওয়েব সিরিজ ‘পঞ্চায়েত’ দেখেছেন? তাহলে ফুলেরা নামটা নিশ্চয়ই চেনা! কিন্তু আপনি কি জানেন, সিরিজের সেই কাল্পনিক ফুলেরা গ্রামের শ্যুটিং হয়েছে মধ্যপ্রদেশের সেহোর জেলার মহোদিয়া গ্রামে?
সম্প্রতি একটানা বৃষ্টিতে সেই গ্রাম কার্যত কাদায় ডুবে গিয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় মহোদিয়ার ভিডিও ও ছবি ভাইরাল। নেটিজেনদের অভিযোগ, যেখানে পঞ্চায়েত অফিস, প্রাধানজি’র বাড়ি— সব জায়গা এখন কাদায় ভর্তি। হিরো থেকে বাস্তবে পরিণত এই গ্রামে এখন ‘বিকাশ’ হারিয়ে যেন ফিরে এসেছে বাস্তব ভারতের চেহারা।
📍 কোথায় এই মহোদিয়া?
মধ্যপ্রদেশের সেহোর শহর থেকে মাত্র ৯ কিমি দূরে অবস্থিত এই ছোট্ট গ্রামটি ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী মাত্র ৩৭৫টি ঘর ও প্রায় ১৯০০ জন মানুষের আবাসস্থল। এখানেই শ্যুটিং হয় পঞ্চায়েত ওয়েব সিরিজের চারটি সিজন। দর্শকদের কাছে এই গ্রাম ফুলেরা নামেই বেশি জনপ্রিয়।
🌧️ কেন ভাইরাল মহোদিয়া?
সম্প্রতি একপ্রস্থ বৃষ্টির জেরে পুরো গ্রাম জলমগ্ন হয়ে পড়ে। কাঁচা রাস্তায় হাঁটাচলা কার্যত অসম্ভব হয়ে ওঠে। পঞ্চায়েত অফিস, প্রাধানজি’র বাড়ির সামনে পর্যন্ত কাদায় ভরা। এই ছবি ঘুরে বেড়াচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এক নেটিজেনের মন্তব্য,
“এটাই যদি সবচেয়ে জনপ্রিয় গ্রাম মহোদিয়ার অবস্থা হয়, তাহলে বাকি গ্রামের কী হাল?”
😠 নেটিজেনদের ক্ষোভ ও কটাক্ষ
কেউ মজা করে বলছেন, “Banarakas জিতেছে বলেই ফুলেরার এই দশা!”
আবার অনেকে সরকারকে তীব্র আক্রমণ করে বলেছেন, “যে গ্রামকে গোটা দেশ চিনেছে, সেখানে এত অব্যবস্থা কেন?”
কেউ কেউ বলছেন, ‘‘পঞ্চায়েত’-এর মুখোশ খুললেই তো এই বাস্তবটাই বেরোয়!’’
📷 পর্যটনের কেন্দ্র হলেও নেই বেসিক সুবিধা
মহোদিয়া এখন পর্যটকদেরও নজরে। কিন্তু সেখানে নেই পর্যাপ্ত রাস্তা, ড্রেনেজ বা শৌচাগার। অথচ প্রতিদিনই কেউ না কেউ পৌঁছে যাচ্ছে ‘ফুলেরা’ দেখবে বলে। স্থানীয়দের আক্ষেপ— নাম আছে, খ্যাতি আছে, কিন্তু পরিকাঠামো শূন্য!
একটি ওয়েব সিরিজ যেমন এক গ্রামকে গোটা দেশে পরিচিত করতে পারে, তেমনই সেই জনপ্রিয়তার আড়ালে লুকিয়ে থাকা বাস্তবতাও সামনে এনে দিতে পারে। মহোদিয়া এখন জাতীয় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। দরকার শুধু প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ ও প্রকৃত উন্নয়ন পরিকল্পনা।
রাজভবনে চৌরঙ্গীর ফুল নাটক প্রদর্শনের সময় বাজল ‘আমি কলকাতার রসগোল্লা’র মতো চটুল গান। রাজ্যপালের রচনায় নাট্যাভিনয় দেখে অনেকের প্রশ্ন—রাজভবনের গরিমা কি তবে বিনোদনের ভিড়ে হারিয়ে গেল?
বাংলাভাষীদের পরিকল্পিতভাবে দেশছাড়া করছে বিজেপি? আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা HRW-এর রিপোর্ট উদ্ধৃত করে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই ঘটনাকে ‘সংবিধান লঙ্ঘন’ বলে চিহ্নিত করেছেন তিনি।
বিহার নির্বাচনের মুখে সাংবাদিকদের জন্য বড়সড় পেনশন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিল নীতীশ কুমার সরকার। ‘বিহার পত্রকার সম্মান পেনশন স্কিম’-এর আওতায় ৬ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে করা হল ১৫ হাজার টাকা মাসিক পেনশন। প্রয়াত সাংবাদিকদের স্ত্রী বা স্বামীও পাবেন আজীবনের জন্য ১০ হাজার টাকা করে পেনশন। এই পদক্ষেপকে রাজনৈতিকভাবে তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
পুজো আগেই এসেছে, আর আসছে চাঁদার ‘লক্ষ্মীলাভ’। এবারে দুর্গাপুজোয় কমিটি পিছু এক লক্ষ টাকা অনুদান ঘোষণা করতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মাসের শেষে নেতাজি ইনডোরে হতে পারে বৈঠক। থাকছে আগের মতোই বিদ্যুৎ ছাড় ও লাইসেন্স ফি মকুবের সম্ভাবনা।