মলুক: সিভিক ভলান্টিয়ার বা সিভিক পুলিশ যেভাবে নিয়োগ হয়েছে তা নিময় অনুযায়ী হয়নি। তাই কোর্ট নিয়োগের কাগজপত্র চেয়েছে। যদি নিয়ম মেনে হতো তাহলে তাদের বৈধ কাগজপত্র থাকতো কিন্তু সেই রকম কিছু নেই। তাই তাদের নিরাপত্তার কিছু নেই। আগামীদিনে তাদের কি অবস্থা হবে তাও সরকার পষ্ট করছে না। টাকা নিয়ে নিয়োগ করেছে, কিন্তু তাদের না আছে পি এফ, না আছে ডি এ এমনকি নিয়োগপত্র দেওয়া হয়নি। তাদের নিয়ে সরকার খেলা করছে। কখনো বলছে সিভিক পুলিশ আবার কখনো বলছে সিভিক ভলান্টিয়ার এখন আবার শোনা যাচ্ছে সিভিক মাস্টার। আদতে তাদের কাজ কি তারাই নিজেরাই জানে না। সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ নিয়ে কোর্টের নির্দেশের পর মঙ্গলবার দুপুরে তমলুকের জেলা পার্টি অফিসে সাংবাদিকদের মুখোমুখি এমনই মন্তব্য করেন বাম নেতা সুজন চক্রবর্তী।এছাড়াও আগামী ২৯ এবং ৩০ মার্চ আম্বেদকর মুর্তির পাদদেশে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ধর্নায় বসার প্রসঙ্গ নিয়ে তিনি বলেন, উনি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। রাজ্যের জন্য তো লড়াই করবেন। যদিও উনি রাজ্যের লড়াইকে সমর্থন দেননি। বরং বামফ্রন্ট সরকার যখন ছিলো রাজ্যকে যেনো টাকা না দেওয়া হয় তার জন্য এই উমেদারি উনি করেছিলেন। তাসত্ত্বেও উনি যদি টাকার দাবিতে বা বঞ্চনার দাবিতে বসতে চান বসবেন। এটাকি সত্যিই বঞ্চনার জন্য উনি বসছেন? না এর পেছনে অন্য কোনো রাজনৈতিক চক্রান্ত রয়েছে। যদি কেন্দ্রের কাছে প্রাপ্য টাকার দাবির জন্য যদি যান তাহলে আম্বেদকর মুর্তির পাদদেশে কেনো? এই ধরনের একের পর এক রাজ্য সরকার ও মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কর্মসূচি ও কর্মকান্ড নিয়ে মুখ খুললেন সুজন চক্রবর্তী।