📽 ক্যারেক্টার ইন্ট্রো দেখুন:
শ্রীজিত মুখার্জি নতুনভাবে গড়ে তুললেন আনন্দ করকে, পারমব্রত চট্টোপাধ্যায়ের অনবদ্য রূপায়ণে।
একসময় যে চরিত্রে ছিল Hemlock Society-র নীরব গভীরতা, তা আজ এক দূর স্মৃতি। সেই কোমলতা, মানবিক উষ্ণতা হারিয়ে গেছে। বদলে এসেছে এক শীতল, সূক্ষ্ম ও রহস্যময় রূপ।

আনন্দ কর—একসময় জীবন ও মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে মানুষকে শেখাতেন মৃত্যুর শিল্প, যেন তারা নতুন করে বাঁচতে শেখে। তিনি ছিলেন পথপ্রদর্শক, শেষ মুহূর্তের নীরব অভিভাবক।
কিন্তু সময় বদলায়।
আজ, যিনি অন্যদের বাঁচতে শিখিয়েছিলেন, তিনিই পেরিয়ে গিয়েছেন সেই সীমানা। যে আদর্শ একসময় তাঁকে গড়ে তুলেছিল, তা আজ ভেঙে চুরমার। পরামর্শদাতা বদলে গেছেন এক জটিল চরিত্রে। এখন আর তিনি শেষ আশ্রয়ের রক্ষক নন—তিনি আরো শীতল, আরো সাহসী, এবং একেবারেই অননুমেয়।
Hemlock Society এখন অতীত। Killbill Society-র নেতা হয়ে ফিরেছেন তিনি। এবার আর পরিত্রাণের কোনো সুযোগ নেই।
রহস্যময় এই প্রত্যাবর্তন প্রকাশিত হয়েছিল রাত ১১:১১-তে—একটি সময়, যা ইচ্ছেপূরণ ও মহাজাগতিক পরিবর্তনের প্রতীক। কিন্তু আনন্দ করের জন্য এটি কেবল সৌভাগ্যের মুহূর্ত ছিল না, এটি ছিল এক নতুন যাত্রার সূচনা।
🎬 Killbill Society মুক্তি পাচ্ছে ১১ এপ্রিল কাছের প্রেক্ষাগৃহে!