Home » দুর্গোৎসবের ঢাকে কাঠি, মোহাম্মদ আলি পার্কে খুঁটি পুজোয় শুরু বাঙালির মহোৎসবের প্রস্তুতি
মোহাম্মদ আলি পার্কে যুব অ্যাসোসিয়েশনের আয়োজনে খুঁটি পুজোর মাধ্যমে সূচনা হল ৫৭তম দুর্গাপুজোর। অভিনব প্যান্ডেল, সামাজিক বার্তা ও ঐতিহ্যের মেলবন্ধন ঘটবে এবারেও।
Table of Contents
Share Our Blog :
Facebook
WhatsApp
কলকাতা, ২৬ জুন ২০২৫: দুর্গোৎসবের মহালগ্নে এক অন্যতম দৃষ্টিনন্দন পর্ব ‘খুঁটি পুজো’ দিয়ে আজ সূচনা হল মোহাম্মদ আলি পার্ক দুর্গাপুজোর। যুব অ্যাসোসিয়েশন অফ মোহাম্মদ আলি পার্ক ৫৭তম বর্ষে পদার্পণ করল এই ঐতিহ্যবাহী পুজোর মাধ্যমে, যা শহরের অন্যতম আকর্ষণ হয়ে উঠেছে তার অভিনব ভাবনা ও সামাজিক দায়বদ্ধতায়।
স্থানে: এম.জি. মেট্রো স্টেশনের নিকটস্থ মোহাম্মদ আলি পার্ক। উপস্থিত ছিলেন: প্রাক্তন বিধায়ক স্মিতা বক্সী, সঞ্জয় বক্সী; কাউন্সিলর রেহানা খাতুন, মীনা দেবী পুরোহিত, বিজয় উপাধ্যায় সহ একাধিক বিশিষ্টজন।
প্যান্ডেল থেকে মূর্তি, আলোকসজ্জা থেকে আবহ—সবকিছুতেই থাকে অভিনবতার ছোঁয়া। সেই সঙ্গে সমানভাবে গুরুত্ব পায় নিরাপত্তা, পরিবেশ সচেতনতা ও ধর্মীয় সহনশীলতা।
মোহাম্মদ আলি পার্কের যুব অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শ্রী সুরেন্দ্র কে. শর্মা জানান,
“এই খুঁটি পুজো কেবল সূচনাই নয়, এটা আমাদের ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক। প্রতি বছর আমরা কিছু নতুন ভাবনা নিয়ে হাজির হই, তবে শিকড় ছেড়ে নয়। এ বারেও আমরা সবাইকে মুগ্ধ করতে প্রস্তুত।”
এই পুজোকে কেন্দ্র করে প্রতি বছর শহরের বিপুল মানুষের ভিড় জমে। এছাড়াও সারা বছর ধরেই কমিটি নানা সামাজিক কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকে, যা এই উৎসবকে আরও মহৎ করে তোলে।
সামাজিক মাধ্যমে নিজের শরীর, শিল্প ও স্বাধীনতা নিয়ে আত্মপ্রকাশ কি ‘সৃজনশীলতা’, নাকি সমাজের চোখে তা ‘অশ্লীলতা’? এই দ্বৈত মানসিকতা ও আইনি দ্বন্দ্বের মাঝে প্রশ্ন উঠছে—প্রকাশের অধিকার কতটা স্বাধীন আর কতটা সীমাবদ্ধ?