আপামোর বাঙালির মন খারাপ। গতকাল উমা ফিরেছেন কৈলাশের উদ্দেশ্যে। বিগত কিছুদিন ধরেই পাড়ার মধ্যমনি হয়েছিলেন ঘরের মেয়ে উমা। শহরের গলিথেকে রাজপথ ছিল আলোকসজ্জায় সজ্জিত। ঢাকের বোলে নাচের তালে মেতে ছিলেন সবাই। গতকাল বিজয়ায় মা উমা কে বিদায় দেবার পর থেকেই মন ভারাক্রান্ত। কিন্তু শারদীয় উৎসব এখানেই শেষ নয়। গতকাল থেকেই হুগলীর চন্দননগর ও ভদ্রেশ্বর অঞ্চলে শুরু হয়েগেল জগদ্ধাত্রী পুজোর শুভ সুচনা।
হুগলির জেলার চন্দননগর ও ভদ্রেশ্বরে আজ মঙ্গলবার সকালে দূর্গা পূজোর দশমীর দিন জগদ্ধাত্রী মায়ের তৈরীর জন্য কাঠামো পূজোর আয়োজন করেন পূজোর কমিটির প্রতিটি বারোয়ারি বা পুজো কমিটির পক্ষ থেকে।বলা যেতেই পারে এক মা বিদায় নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই চন্দননগর ও ভদ্রেশ্বরের এলাকায় শুরু হয়ে যায় আরেক আগমন।এদিন চন্দননগরের কদমতলা জগদ্ধাত্রী পূজো কমিটির ও ভদ্রেশ্বরের তেতুলতলার জগদ্ধাত্রী পূজো কমিটির।তাদের মা জগদ্ধাত্রীর প্রতিমার কাঠামো পূজোর আয়োজন করেন। এই কাঠামো পূজোর সঙ্গে সঙ্গেই দেখা গেল ভদ্রেশ্বরের তেতুলতলার বারোয়ারিতে বিভিন্ন নুতন গাড়ির পূজো করতে পুরোহিত কে।এদিন জগদ্ধাত্রী কাঠামোর পূজোর আয়োজন প্রসঙ্গে পুরোহিতেরা কি বলছেন শোনাবো।হুগলির চন্দননগর ও ভদ্রেশ্বর থেকে প্রবীর বসুর রিপোর্ট।