বৈশালী মণ্ডল ঃ পশুপথিনাথ মন্দির হলো একটি বিখ্যাত এবং পবিত্র হিন্দু মন্দির যা নেপালের রাজধানী, কাঠমান্ডু উপত্যকার পূর্ব অংশের উত্তর-পূর্ব দিকের আন্দাজমতো ৫ কিলোমিটারে, বাগমতী নদীর তীরে অবস্থিত। মন্দিরটিতে দেবতা পশুপথিনাথের আসন হিসেবে পূজা করা হয়। এই মন্দিরটি ১৯৭৯ সালে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকায় তালিকাভুক্ত করা হয়। এই “বিস্তৃত হিন্দু মন্দির সীমান্ত”-টি হলো “পবিত্র বাগমতী নদীর তীরের পাশাপাশি শতাব্দি জুড়ে মন্দির, আশ্রম, প্রতিমা এবং গ্রন্থলিপির [একটি] বিস্তৃত সংগ্রহ” এবং ভ্রমণক্ষেত্র হিসেবে কাঠমান্ডু উপত্যকার ইউনেস্কো-র আখ্যাত সাতটি স্মৃতিস্তম্ভের দলের মধ্যে একটি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত।
পশুপথিনাথ মন্দির হলো একটি বিখ্যাত এবং পবিত্র হিন্দু মন্দির কমপ্লেক্স যা নেপালের রাজধানী, কাঠমান্ডু উপত্যকার পূর্ব অংশের কাঠমান্ডুর উত্তর-পূর্ব দিকের আন্দাজমতো ৫ কিলোমিটারে, বাগমতী নদীর তীরে অবস্থিত। মন্দিরটিতে এটিকে দেবতা পশুপথিনাথের আসন হিসেবে পূজা করা হয়। এই মন্দির কমপ্লেক্সটি ১৯৭৯ সালে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকায় তালিকাভুক্ত করা হয়। এই “বিস্তৃত হিন্দু মন্দির সীমান্ত”-টি হলো “পবিত্র বাগমতী নদীর তীরের পাশাপাশি শতাব্দি জুড়ে মন্দির, আশ্রম, প্রতিমা এবং গ্রন্থলিপির [একটি] বিস্তৃত সংগ্রহ” এবং ভ্রমণক্ষেত্র হিসেবে কাঠমান্ডু উপত্যকার ইউনেস্কো-র আখ্যাত সাতটি স্মৃতিস্তম্ভের দলের মধ্যে একটি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত।
কথিত আছে মহাভারতে যুদ্ধের শেষে জয় লাভ করে মানসিক শান্তির অভাবে তারা কৃষ্ণের কাছে শান্তির খোঁজে যায় কৃষ্ণ উপায় দেয় মহাদেবের কাছে যাওয়ার বহু গনহত্যার জন্য দেবাদিদেব মহাদেব ওনাদেরকে দর্শন দেয় না বহু মহাদেবের তীর্থস্থানে তাকে খোজার পর এই পশুপতি নাথ মন্দিরে তিনি ষাঁড় রূপে, চলাফেরা করে পান্ডব পুত্র ভীম বুঝতে পারে মহাদেব রূপ পরিবর্তন করে তাদের সামনেই চলাফেরা করছে ভীম তখন মহাদেব কে ধরতে গেলে সে পালিয়ে যায় এবং তার কিছুটা অংশ মাটির নিচে প্রবেশ করে যায় এবং বাকি অংশটি ভীম ধরে ফেলে ষাঁড়ের পিঠের কুজ অংশটি কেদারনাথে শিবলিঙ্গ লিঙ্গ হয় প্রতিষ্ঠিত হয় এবং বাকি অংশটি পশু নাথ মন্দির এ প্রতিষ্ঠিত হয় তাই কেদারনাথের একাংশ পশু নাথ মন্দির কে বলা হয়।