পূর্ব মেদিনীপুর চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য – নন্দীগ্রামের সোনাচূড়ার ভাঙাভেড়াতে শহীদ মঞ্চে দাঁড়িয়ে বলেন, আমরা রক্তাক্ত খেলা খেলব না। কিন্তু ওই রাজনৈতিক দলকে ভারতের রাজনীতিতে শহীদ করতে হবে
এখানে এক জন ছিলেন, সেই ছেলেটির কথা, নাম যেন কি শুভ ইন্দু নয়, উনি আসলে অমাবস্যার চাঁদ ওনার নামে অন্ধকার ছাড়া কিছুই দেখা যায় না |
একজন ভুঁইফোড় বিজেপি নেতা যারা শহীদ করেছে তাঁদের হাত ধরে, যাদের হাত রক্তে রাঙা তাঁদের হাত ধরে গোকুলনগরে শহীদ দিবস করতে গেছে উনি আবার সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে বলেছেন ১৪ মার্চ ২০২৪ এর আগে পিসি আর ভাইপোকে গ্যারেজ করে দেবে আরে কে রে, উনি কি জ্যোতিষী না কি রে বাবু তুমি গ্যারেজ করে দেবে নাকি নিজেই গ্যারেজ হবে, ওনাকেই গ্যারেজ করে দিতে হবে এটাই ওনার কপালে লেখা আছে এত অহংকার ভালো নয় এই অহংকার বাংলার মানুষ চূর্ণ করে দেবে, নন্দীগ্রামের মানুষ চূর্ণ করে দেবে|
বাংলাকে কালিমালিপ্ত করা ওনার পক্ষেই সম্ভব শহীদ দিবসে শ্রদ্ধা তর্পণ দূরের কথা, আসল ব্যাপার হচ্ছে আক্রমণ করতে হবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আর সেই সঙ্গে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে আমি গতকাল বিধানসভায় বলেছি, উনি সব জানেন কি করে। তাঁদের কি পরিচালনা করছেন বিরোধী দলনেতা। তা না হলে ইডি, সিবি আইকে বলতে হবে তাঁরা যে ইনভেস্টিগেশান করছে সেই তথ্য লিক করছে। উনি সব জানেন, কার ফোনে কি তথ্য আছে সবটাই জানেন শুভেন্দু। ঘুরতে ঘুরতে শহীদ পরিবার নাকি শুভেন্দুর সঙ্গে আছে এসব নাটক করে কোনও লাভ নেই। এত বছর ধরে শহীদ দিবস হয়েছে এবার নাটক করে শহীদদের পা ধোয়াচ্ছেন। আমাদের দেখতে হবে তাঁদের জোর করে নাকি ভয় দেখিয়ে নাকি পা ধরে টানতে টানতে ধোয়ার জন্য নিয়ে গিয়েছেন। উনি নাটক করতে ভালোবাসেন আমরা বিধানসভাতেও দেখি উনি ওয়াকআউট করেন, হাঁটতে হাঁটতে বেরিয়ে যান। তালি বাজান। এসব নাটক আমরা প্রায়ই দেখি।