কেন্দ্রীয় তদন্তকারী দলের তদন্তের চাপে রাজ্যের শাষক দলের অবস্থা সাম্প্রতিক কালে বেশ চাপের মধ্যে দিয়েই যাচ্ছে। অন্যদিকে রাজনৈতিক মহলে বেশ বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে তৃনমুল কংগ্রেসের দ্বিতীয় সুপ্রিমো অভিষেক বন্দোপান্যায়ের আবার নতুন করে নিজেকে গুটিয়ে রাখা নিয়ে। শেষ তাকে সংবাদ মাধ্যম দেখেছিল মাননীয়া মূখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের বাড়ীর কালীপুজোর অনুষ্ঠানে। তারপর থেকেই তৃনমূলের কোন সভাতে বা রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে অভিষেক বন্দোপাধ্যায় কে দেখাযায়নি। অন্যদিকে নেতাজী ইনডোরে অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের ছবি না থাকা নিয়ে তৃনমুল কংগ্রেস মূখপাত্র কুনাল ঘোষের প্রতিবাদ আর শ্রীরামপুরের বিধায়ক কল্যান বন্দোপাধ্যায়ের মমতাপন্থী মন্তব্য রাজনৈতিক মহলে নতুন বিতর্কের সৃষ্টি করেছে।।
যদিও বিরোধী দলের বক্তব্য – অভিষেক বন্দোপাধ্যায়ের ওপর থেকে ইডির নজর ঘোরাতে বা “মমতা বনাম অভিষেক” এই রকম একটি বার্তা কেন্দ্রীয় সরকারের নজরে আনতেই তৃনমূল কংগ্রেসের এ এক সুপরিকল্পিত পরিকল্পনা।
গত ১৩ ই নভেম্বর বাড়ির কাছে মসজিদে নামাজ পড়তে যাওয়ার সময় দুষ্কৃতীদের অতর্কিত হামলায় খুন হন জয়নগর থানার অন্তর্গত বামনগাছি গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য সাইফুদ্দিন লস্কর. আজ তার বাড়িতে পরিবারের সাথে দেখা করতে এলেন কলকাতা পৌরসভার মেয়র তথা মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম.
আজ বামনগাছি অঞ্চলের মরিশ্বর মতিলাল অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে সাইফুদ্দিন লস্করের স্মৃতিকে শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদনের জন্য এক স্মরণ সভার আয়োজন করা হয়. এই স্মরণ সভায় উপস্থিত ছিলেন ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক শওকত মোল্লা, জয়নগরের বিধায়ক বিশ্বনাথ দাস, বারুইপুর পূর্বের বিধায়ক বিভাস সর্দার, সাংসদ শুভাশিস চক্রবর্তী সহ একাধিক নেতৃত্ব