বাঙালির প্রানের উৎসব শুরু হয়েছে কয়েকদিন আগেই। বাংলার আবাল বৃদ্ধ বনিতা সবাই এই আনন্দ উৎসবে আজ মাতোয়ারা। দুবছর করোনা মহামারীর গৃহবন্দী দশা থেকে আজ মুক্ত পৃথিবী। তাই আনন্দ এবার বাঁধ ভাঙা।
বাঙালির এই শারদ উৎসব কে আরো আনন্দ মূখর করতে এগিয়ে এসেছে আমাদের অতি পরিচিত ও কাছের PANSARI MASALE & PACHAK. যারা তাদের মশলা ও অনান্য প্রডাক্ট দিয়ে বাঙালীর দৈনন্দিন জীবনের সাথে অতপ্রত ভাবে জড়িয়ে।
হিন্দু বিবাহ রীতি অনুযায়ী সিঁদুর দান একটি লৌকিক আচার। স্বামীর মঙ্গল কামনার্থে সিঁদুর পরেন বিবাহিত মহিলারা। সিঁদুরকে আসলে ব্রহ্মের প্রতীক হিসেবে মানা হয়। মনে করা হয় ব্রহ্মা সমস্ত দুঃখ কষ্টের অবসান ঘটিয়ে সুখ প্রদান করেন। এছাড়া
তাই দশমীর দিন সিঁদুর দান এবং সিঁদুর খেলাকে সৌভাগ্যের প্রতীক হিসেবে মনে করে থাকেন সনাতন ধর্মে বিশ্বাসীরা। এছাড়াও শ্রীমৎভাগবতে কাত্যায়নী ব্রত উপলক্ষে গোপিনীদের সিঁদুর খেলার বিবরণ উল্লেখ করা আছে। কৃষ্ণের মঙ্গল কামনার জন্য সিঁদুর খেলতেন গোপিনীরা।
পুরাণে বর্ণিত কাহিনী অনুসারে আশ্বিন মাসের শুক্লপক্ষের দশমী তিথিতে দেবী দুর্গা মহিষাসুরকে বধ করেছিলেন। টানা নয় দিন নয় রাত্রি মহিষাসুরের সঙ্গে দশোভূজা দেবী দুর্গার যুদ্ধ হয়েছিল। এরপর দশমীতে অধর্ম এবং অসত্যের উপর সত্যের জয় হয় যখন দেবী দুর্গা মহিষাসুরকে বধ করেন। সেই জয় চিহ্নিত করার উদ্দেশ্যে দশমীর আগে বিজয়া শব্দের উল্লেখ করা হয়।
তাই এবছর দশমীর দিন PANSARI MASALE & PACHAK বাঙলার প্রতিটি ঘরে কুশল মঙ্গল , শস্য শ্যামলায় ভরা থাকতে আয়োজন করেছে সিঁদুর খেলার। যেখানে ঐ দিন উপস্থিত থাকবেন বাঙলার দুই বিশিষ্ট অভিনেত্রী শ্রীপর্না রায় ও ত্বরীতা চট্টোপাধ্যায় । আপনাদের সকলের সপরিবারে রইলো আমন্ত্রণ । আমরাও এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবো মিডিয়া পার্টনার হিসাবে ।
স্থান ঃ মেট্রোপলিটন দুর্গা বাড়ী পূজা প্রাঙ্গণ , ঠিক বিকেল ৫.৩০ টায়