আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কাউন্সিল (ডানলপ উত্তর) আয়োজন করল স্বামী বিবেকানন্দ ব্রিলিয়ান্স জাতীয় পুরস্কার প্রদানের এক স্মরণীয় সন্ধ্যা।। নানান গুণী জনের আগমনে এই সন্ধ্যা হয়ে উঠেছিল আলোকিত।
চলচ্চিত্র জগতের তারকা রা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ভারত সেবাশ্রমের প্রধান স্বামীজি বিশ্বআত্মনন্দ মহারাজ, টাটা ক্যান্সার হসপিটালের ডিরেক্টর সঞ্জয় কাপুর, ড: গোপেশ্বর মুখার্জী, ড: তরুণ সরকার, ফোর্ট উইলিয়াম এর কর্নেল শ্রী বিষ্ণু শর্মা, ব্যারাক পুর এয়ারফোর্স এর ওয়ারেন্ট অফিসার সমরজিৎ গুছাইত, ডি সি কে পি টু এম আর সর্দার, পশ্চিমবঙ্গ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন এর সভাপতি অভিষেক ডালমিয়া, শ্রীমতী গার্গী ব্যানার্জি ( সি এ বি – র অ্যাপেক্স কাউন্সিলর), জে আই এস ইউনিভার্সিটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর চরণজিত সিং, রূপকথা সরকার (প্রিন্সিপাল, লা মার্ট গার্লস স্কুল), ওয়ান লেগ শ্রী উদয় কুমার, দমকল কর্মী বিপিন গণত্র, এভারেস্ট বিজয়ীনী পিয়ালী বসাক, পশ্চিম বঙ্গের প্রথম মহিলা বাস চালক প্রতিমা পোদ্দার প্রমুখ।। চলচ্চিত্র জগতের উজ্জ্বল তারকাদের আলোয় আলোকিত হয়েছিল এই সন্ধ্যা, উপস্থিত ছিলেন, মনামী ঘোষ, সৈকত মিত্র, চৈতি ঘোষাল, পাপিয়া অধিকারী, দেবিকা মুখার্জী, অনিরুদ্ধ রানা, সুদীপা চক্রবর্তী, কৌশিক চক্রবর্তী, বিশ্বজিৎ চক্রবর্তী, সমু মিত্র, পৌলমী ঘোষ, রায়া ভট্টাচার্য, কাঞ্চনা মৈত্র, পাপিয়া অধিকারী সহ আরো অনেকে।।
অনুষ্ঠানটি সাফল্যমণ্ডিত করার পিছনে মানবাধিকার কাউন্সিল এর ইস্টার্ন জোনের সেক্রেটারি বন্দনা সিং, পশ্চিম বঙ্গের সেক্রেটারি মঞ্জু জয়েসয়াল, প্রিয়াঙ্কা দে, রেশম সিং, নরেন্দ্র সিং, বিশ্বজিৎ বিশ্বাস, কাঞ্চন ব্যানার্জীর অবদান অনস্বীকার্য।।
সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের কৃতী দের হাতে পুরস্কার তুলে দিয়ে তাদের ও সমগ্র বাঙালিকে অনুপ্রাণিত করাই এই আওয়ার্ড সেরিমনির মূল উদ্দেশ্য, এমন টাই জানা গেল সমু মিত্রর বয়ানে।।