বর্তমান রাজ্য রাজনীতি এখন উথালপাতাল অবস্থা। একদিকে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে দূর্নীতির আভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও মানিক ভট্টাচার্য্য। আতঙ্কে গা ঢাকা দিয়েছেন বেশ কিছু পার্থ অনুগামী। অন্যদিকে গরু পাচারের অভিযোগে দেহরক্ষী সায়গল সহ বীরভূমের তৃনমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মন্ডল। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা দফতরের এই গ্রেফতারীর পরেই শুরু হয়েছে রাজ্যের বিরোধী দল বিজেপির হইচই।পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের পাশে রাজ্য সরকার না থাকলেও, অনুব্রত মন্ডলকে বীরের সম্মান দিয়ে ফিরিয়ে আনার জন্য আনা হচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকার আইনজীবী।
অন্যদিকে ২০১৪ সালে পাশ করা টেট পরিক্ষার্থীরা শুরু করেছেন মিছিল, অবরোধ ও আন্দোলন। যা এই মুহুর্তে রাজ্য সরকারের অন্যতম মাথা ব্যাথার কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিষয়ে কোলকাতা হাই কোর্টেও, বিচারক অভিজিত গঙ্গোপাধ্যায়ের কাছে একের পর এক ধাক্কা।
চতুর্মাত্রিক চাপের মধ্যেই দেখা গেল রাজ্যের মাননীয়া মূখ্যমন্ত্রীর সাথে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (প্রাক্তন তৃনমূল নেতা) বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারীর সাথে সৌজন্য সাক্ষাতের বিরল দৃশ্য। তীব্র রাজনৈতিক আক্রমনের মধ্যে শুভেন্দু বাবু কে মাননীয়ার ভাই বলে সম্বোধন ও শুভেন্দু বাবুর মাননীয়ার পায়ে হাত দিয়ে প্রনামের খবর বর্তমানে রাজ্য রাজনীতির এক নতুন সমীকরণ বলেই মনে করছেন বিশিষ্ট রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
এরই মধ্যে আমাদের কাছে মুখ খুললেন রাজ্যের অন্যতম বিরোধী দল, সিপিএমের অন্যতম নেতা সুজন চক্রবর্তী। কি বললেন বর্তমান যুব সমাজ নিয়ে? জানালেন সৌজন্য সাক্ষাতের আড়ালে থাকতে পারে কোন রাজনৈতিক কারন। রইলো সেই ভিডিও।
* ভিডিও তে কথিত বক্তব্যের দায় সম্পূর্ণ বক্তার। আমাদের ইউটিউব চ্যানেল টি সাবসক্রাইব করতে ভুলবেন না।