যুগ যুগ ধরে রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে ঘুরে ফিরে আসে নারীদের শ্লীলতাহানীর ঘটনা। পরাধীন ভারতে ইংরেজ পুলিশ ও সেনা বাহিনীর হাতে এবং তার আগেও দেশে বহুবার বহিরাগত শত্রুরা এসে ভারতীয় নারীদের সম্ভ্রমের ওপরেই আক্রমণ করেছে।
দেশ স্বাধীন হয়েছে, স্বাবলম্বী হয়েছে, শক্তিশালী হয়েছে আগের থেকে অনেক বেশী। কিন্তু আজও মনিপুর থেকে মালদা নানা কারনে বার বার মহিলাদের প্রকাশ্যে শ্লীলতাহানী করার ঘটনা ঘটছে। সংবাদের শিরোনামে আসার পর থেকে সেই নিয়ে সরব হন কোন না কোন রাজনৈতিক দল। তর্ক বিতর্ক হয় প্রতিটি টেলিভিশন চ্যানেলে কিন্তু তার পর? প্রকৃত দোষীদের শাস্তি তো দুর তাদের খুঁজে বের করাও যায়না।
महिला के शरीर को ये भेड़िए नोच रहे थे! साड़ी खींचने की कोशिश कर रहे थे ❓निरा निर जबरदस्ती कर रहे हैं 😡 बिहार में पूरी तरह से जंगल राज!!??
— अमिताभ अग्निहोत्री • AMITABH AGNIHOTRI PARODY (@Amitabh2_) July 25, 2023
तब कहाँ उच्छिन्न हो गये थे एजेंडा धारी??
राहुल गांधी, प्रियंका गांधी, ममता बनर्जी, लालू यादव, नीतीश कुमार, अखिलेश यादव, अरविंद… pic.twitter.com/Mw7LomK3MK
ভারতবর্ষ নারীতান্ত্রিক না পুরুষ তান্ত্রিক তা নিয়ে হয়তো বিতর্ক থাকতেই পারে কিন্তু শেষ অবধি তো ভারত মাতা কি জয় বলেই শপথ নেন রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা কিন্তু তার পরেও ভারতমাতার সম্ভ্রম রক্ষা করতে তারা আজও অপারক। কখনও না দেখার বা না জানার অজুহাত। কখনও তদন্ত কমিশনের ফাইলের নিচে চাপা ফেলে দেওয়া আর না হলে সামান্য ছোট ঘটনা বলে এড়িয়ে যাওয়া।
আজ ভারতবর্ষে সাধারণ নারীদের কথা বাদ দিয়ে, ক্রীড়া জগত থেকে শুরু করে, সেনা জওয়ানের স্ত্রী কেউ নিরাপদ নন। সমস্যা ঠিক কোথায়? আপনাদের মতামত কমেন্টে জানান।