তিনি জানালেন আমার জন্ম জলপাইগুড়িতে,এখানে আমার ছেলেবেলা গড়ে উঠেছে তাই কখনো আমি এই শহরকে ভুলে যেতে পারবো না।আমি জলপাইগুড়িতে বেড়ে উঠেছি।তাই আমার একটা টান আছে এই শহরের প্রতি। এখনে আমার বাবা,মা এবং দিদি জমাইবাবু ছাড়াও ভাগনে এবং অন্যান্য আত্মীয়রা আছেন।তাই আমি যেখানেই যাই জলপাইগুড়ি শহর আমার মনে থাকে।
আমি আসলেই করোলা নদীতে নৌক নিয়ে ঘুরি।আর এখানকার মিষ্টি খাই। আমার সবকিছু জানা আছে জলপাইগুড়ি শহরের কোথায় কোন মিষ্টি পাওয়া যায়। এখানে আসলে আমি আমার ছোটবেলার বন্ধুদের সাথে পাড়ার চায়ের দোকানে বসে চা এবং চপ খাই।জানালেন পরিচালক।
তাই আমার মনে জলপাইগুড়ি গেথে আছে। সবাই বলে তুই ভুলে গেছিস এই শহরকে, আমি বলছি আমার মন পড়ে থাকে জলপাইগুড়িতে তাই কোনদিন কোনভাবেই এই শহরকে ভুলে যাওয়া আমার পক্ষে কোনদিনই সম্ভব নয়। আমি এখন তাকিয়ে আছি আদালতের নির্দেশের উপরে কি কি করে আদালত সেটা আমি দেখছি।
সুদিপ্ত সেন জানালেন আমার এখন কাজ হল আমার সিনেমা মানুষ দেখুক,আর আমার ছবিকে জানুক। তবেই সফল হবে আমার কাজ।তবে আমি খুব তাড়াতাড়ি জলপাইগুড়িতে আসছি, এবং জলপাইগুড়ির খাবার খেতে আসছি। তাই আমার একমাত্র কাজ জলপাইগুড়ির মানুষের কাছে এই সিনেমার গুরুত্ব বুঝে নেওয়া। বাকিটুকু সময় বলে দেবে। জানালেন সুদিপ্ত সেন।