Home » The Indian Chronicles অন‍ন‍্যা সম্মান ২০২৩ এ মনোনীত হলেন ডাঃ নীলাঞ্জনা চন্দ

The Indian Chronicles অন‍ন‍্যা সম্মান ২০২৩ এ মনোনীত হলেন ডাঃ নীলাঞ্জনা চন্দ

একটা প্রবাদ বাক‍্য আছে, চিকিৎসকের মধ‍‍্যেই আছে ঈশ্বরের রপ। আমাদের সমগ্র পৃথিবী বাসীর আসা ভরসা সব কিছুই থাকে আমাদের সমাজের চিকিৎসকদের ওপরেই। দেশের সম্মানীয় নাগরিক হিসাবে চিকিৎসকরাই সবার আগে স্থান পেয়ে থাকেন। দেশের ও দশের এক বলতেও আগে চিকিৎসক দের কেই বোঝায়। এবং এই কারনেই সকল মাতা পিতার প্রথম ইচ্ছাই থাকে তাদের সন্তান যেন বড় হয়ে চিকিৎসক হন।

কিন্তু এতকিছুর পরেও সাম্প্রতিক কালে চিকিৎসকদের নিয়ে কম গুঞ্জন শোনাযায় না। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই রোগী বা রোগীর পরিবারের লোকজনের থেকে শোনাযায় নানান অভিযোগ। কখনও বা রোগীর প্রতি গাফিলতি আবার কখনও রোগীর ডাক প্রত‍্যাখান করার মতো অভিযোগ গুলি এখন আমাদের মতো সাধারন নাগরিকদের কাছে ভীষন গা-সওয়া হয়ে গেছে। এছাড়া ভালো ডাক্তার মানেই শহুরে ডাক্তার, যারা ঝাঁ চকচকে ঠান্ডা বাতানুকুল চেম্বারে বা বেসরকারী দামী হাসপাতালে রোগী দেখেন। কোন কোন ক্ষেত্রে ডাক্তারের সাথে একবার দেখা করতে মাস তিনেক আগে থেকে নাম লিখিয়েও অপেক্ষা করতে হয়। কিন্তু  গ্রামাঞ্চলে ভালো ডাক্তার কোথায়? যারা গরীব কৃষক বা আর্থিকভাবে দূর্বল মানুষের পাশে থেকে তাদের চিকিৎসা করবেন? এরকম ভাবনা টা সর্বদাই স্বপ্নের মতো মনে হলেও বাস্তবে সত‍্যিই রয়েছেন ডা: নীলাঞ্জনা চন্দ। যার লড়াইয়ের গল্পটা কোন সিনেমার গল্পের থেকে কোন অংশেই কম নয়। শুনতে চান সেই গল্প?

হঠাৎ করেই ২০২১ এ করোনা গোটা পৃথিবীকে প্রায় স্তব্ধ করে সকল কে গৃহবন্দী করেছিল ঠিক তখনই খড়গপুরের প্রত‍্যন্ত এলাকায় দুস্থ ও গরীব অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন ডাঃ নীলাঞ্জনা চন্দ। সংক্রমণ ও অক্সিজেনের অভাব কে গুরুত্ব না দিয়ে যাবতীয় চিকিৎসার সরঞ্জাম ও জীবনদায়ী ওষুধ নিয়ে ছুটে গেছেন বহু রোগীর বিনামুল্যে চিকিৎসা করতে। ডাঃ নীলাঞ্জনা চন্দ নব‍্য যুব সম্প্রদায়ের কাছে আজ একটি দৃষ্টান্ত। চিকিৎসা কে শুধু পেশা না করে দেশ ও দশের জন‍্যও নিজেকে ও সমাজ কে উৎসাহিত করার জন‍্য ডাঃ নীলাঞ্জনা চন্দ মনোনীত হলেন অনন‍্যা সম্মান ২০২৩ এর জন‍্য। বাকি টা জানবো ডাঃ নীলাঞ্জনা চন্দের এই ভিডিও সাক্ষাৎকারে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Click to Go Up
error: Content is protected !!